• , |
  • ঢাকা, বাংলাদেশ ।
সর্বশেষ নিউজ
* সাঈদীকে সর্বপ্রথম ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করার ষড়যন্ত্র করেছিল : আব্দুল হালিম * মোঘল বাদশা হুমায়ুনের সমাধিসৌধের গম্বুজ ধসে নিহত ৫ * সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি কেউ যেন নষ্ট করতে না পারে * শনিবার রাজধানীর কিছু সড়ক এড়িয়ে চলতে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ডিএমপি * রাশিয়ার আলাস্কা যুক্তরাষ্ট্রের হলো কীভাবে * ৭ কলেজের সব কাগজপত্র সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির কাছে হস্তান্তর * বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে জন্মদিনে শুভেচ্ছা পাঠিয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস * শেখ মুজিব জাতির জনক নন, মুজিববাদ একটি জীবন্ত বিপদ: নাহিদ * ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব শফিকুল আলম * মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি, বিলীন দেড় শতাধিক ঘরবাড়ি

news-details

ছবি: সংগৃহীত


সিরাজগঞ্জে ভারী বর্ষণে যমুনা নদীতে পানি ৯ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে। যা বিপৎসীমার ১৭২ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। দ্রুত পানি বৃদ্ধির ফলে জেলার সদর, কাজিপুর, শাহজাদপুর, চৌহালী, চলনবিলের নিম্ন অঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।

শুক্রবার (১১ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীর হার্ড পয়েন্টে ৯ সেন্টিমিটার ও কাজিপুর মেঘাই ঘাট পয়েন্টে ১১ সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। যা হার্ড পয়েন্টে ১৭২ ও কাজিপুর পয়েন্টে ১৯৬ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। জেলার বেশকিছু এলাকায় পানি প্রবেশ করেছে।

মকবুল হোসেন নামে এক রিকশাচালক জাগো নিউজকে বলেন, ‘কয়েকদিন ধরে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছিল। এ কারণে রিকশা নিয়ে বের হইনি। আজ বৃষ্টি না থাকায় বের হয়েছি। বৃষ্টি না থাকলে প্রতিদিন ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা আয় হয়।

এদিকে যমুনার ভাঙনে কাজিপুর উপজেলার চরগিরিশ ইউনিয়নের ভেটুয়া গ্রামে অন্তত ১০০টি বসতবাড়ি, শাহজাদপুর উপজেলার সোনাতনী ইউনিয়নের ধীতপুর গ্রামের অন্তত ৫০টি বাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এছাড়া কাজিপুর উপজেলার নাটুয়ারপাড়া ইউনিয়নের ফুলজোড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চরগিরিশ নিম্ন মাধ্যমিক উচ্চ বিদ্যালয় ও ভেটুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভাঙনের মুখে পড়েছে।

সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘নদীতে পানি বাড়ার প্রবল স্রোত বইছে। এ কারণে নদী তীরের বেশ কিছু স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। সদর উপজেলার ভাটপিয়ারী ও বাহুকা এলাকায় জিওব্যাগ ও জিওটিউব ফেলে ভাঙন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চলছে। তাছাড়া নদীর এলাকায় নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।


আন্তর্জাতিক ডেস্ক

মন্তব্য করুন