• , |
  • ঢাকা, বাংলাদেশ ।
সর্বশেষ নিউজ
* সাঈদীকে সর্বপ্রথম ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করার ষড়যন্ত্র করেছিল : আব্দুল হালিম * মোঘল বাদশা হুমায়ুনের সমাধিসৌধের গম্বুজ ধসে নিহত ৫ * সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি কেউ যেন নষ্ট করতে না পারে * শনিবার রাজধানীর কিছু সড়ক এড়িয়ে চলতে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ডিএমপি * রাশিয়ার আলাস্কা যুক্তরাষ্ট্রের হলো কীভাবে * ৭ কলেজের সব কাগজপত্র সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির কাছে হস্তান্তর * বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে জন্মদিনে শুভেচ্ছা পাঠিয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস * শেখ মুজিব জাতির জনক নন, মুজিববাদ একটি জীবন্ত বিপদ: নাহিদ * ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব শফিকুল আলম * মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা

কঙ্গোতে যাত্রীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত বেড়ে ১৪৮

news-details

ছবি: সংগৃহীত


কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলে একটি যাত্রীবাহী নৌকায় আগুন ধরার পর সেটি ডুবে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪৮। এ ঘটনায় নিখোঁজ রয়েছে আরও কয়েক ডজন মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন। স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বরাতে শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।

এর আগে গত মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) রাতে নৌকাটি কঙ্গো নদীতে ডুবে যায়। নদী কমিশনার কমপিটেন্ট লোয়োকো নিউজ সংস্থা এপিকে বলেন, মটর চালিত কাঠের নৌকাটি বোঝাইকৃত ৪০০ যাত্রীকে নিয়ে যাওয়ার সময় আগুন ধরে এটি ডুবে যায়। এমবানদাক শহরের কাছে এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, নৌকাটিতে কয়েকজন রান্না করছিলেন। সেখান থেকেই নৌকাটিতে আগুন লেগে যায়। এরপর নারী ও শিশুসহ অনেক যাত্রী সাঁতার না জানা সত্ত্বেয় নদীতে লাফিয়ে পড়েন। পাশাপাশি নৌকা থেকে ১০০ জনকে উদ্ধার করা হয়, এদের মধ্যে অনেকেই মারাত্মকভাবে আগুন পুড়ে গেছেন।

বিশ্বের গভীরতম রুকি এবং বিশাল কঙ্গো নদীর সঙ্গমস্থলে ইকুয়েটার প্রদেশের রাজধানী এমবান্দাকার কাছে এই বিপর্যয় ঘটেছে। ওই অঞ্চলের জাতীয় প্রতিনিধি দলের প্রধান বলেছেন, "বুধবার ১৩১টি মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার  ১৭ জনকে উদ্ধার করা হয়, যাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন পুড়ে গেছে।

ধ্বংসপ্রাপ্ত জাহাজটিতে মোট কতজন যাত্রী ছিলেন তা এখন পর্যন্ত জানা যায়নি। তবে এতে কয়েকশত মানুষ থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন লোকুমু। এছাড়া কিছু মানুষকে জীবিত উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

মধ্য আফ্রিকার এই দেশে  বাস্তবসম্মত রাস্তার অভাব রয়েছে। ফলস্বরূপ যাতায়াতের ক্ষেত্রে প্রায়শই হ্রদ, কঙ্গো নদী এবং এর উপনদীর ওপর নির্ভর করে। সেখানে নিয়মিত এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে।


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

মন্তব্য করুন