• , |
  • ঢাকা, বাংলাদেশ ।
সর্বশেষ নিউজ
* ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি বন্ধের দাবীতে উত্তাল বুয়েট * ঈদযাত্রায় বাড়তি ভাড়া নিলে কঠোর ব্যবস্থা : আইজিপি * ‘সকল কাজের জন্য আল্লাহর কাছে জবাবদিহিতার অনুভূতি থাকতে হবে’ * জনগণের ভোটের অধিকার ও অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য রাজনীতি করি : ড. মঈন খান * বাংলাদেশের মানচিত্রে আধিপত্যবাদী শকুনের নজর পড়েছে : ডা: ইরান * আমরা একটা পরাধীন জাতিতে পরিণত হয়েছি : মেজর হাফিজ * চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে * শ্রীলঙ্কার মূল্যস্ফীতি শূন্যের কোটায় * চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন * সারা দেশে অর্থসহ কুরআন পাঠ দিবস পালিত

জুতার মধ্যে ৭ কোটি টাকার স্বর্ণ!

news-details

ছবি: সংগৃহীত


রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলার বাবুপাড়া ইউনিয়নের পাংশা-চাঁদপুর সড়কের অভিযান চালিয়ে ১০টি স্বর্ণের বারসহ তিন জনকে আটক করেছে পাংশা মডেল থানা পুলিশ। জব্দকৃত স্বর্ণের বারের ওজন সাত কেজি তিন’শ গ্রাম। যার বাজার মূল্য সাত কোটি টাকা বলে ধারণা করছে পুলিশ।

মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে তাদের আটক করা হয়েছে। দুপুরে পুলিশ সুপারের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন রাজবাড়ীর পুলিশ সুপার এম এম শাকিলুজ্জামান।

আটককৃতরা হলেন পাংশা উপজেলার হাজরাপাড়া গ্রামের মো. শুকুর শেখের ছেলে মো. সাত্তার শেখ (৩৩), পাংশা উপজেলার বনগ্রাম এলাকার আব্দুল খালেকের ছেলে মো. নাহিদুল ইসলাম (২০) ও কুষ্টিয়া জেলার খোসকা উপজেলার আয়েন উদ্দীন ইসলামের ছেলে ও ইউপি সদস্য মো. জহুরুল ইসলাম (৩৫)।

পুলিশ সুপার এম এম শাকিলুজ্জামান বলেন, নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে পাংশা মডেল থানা পুলিশের সদস্যরা অভিযান শেষ করে থানায় ফিরছিলেন। পাংশা-চাঁদপুর সড়কে মো. আব্দুল হালিমের বাড়ির কাছে পৌঁছালে পুলিশের গাড়ি দেখে দ্রুত পলিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে তারা। এ সময় পুলিশ সাত্তারকে আটক করে। আটক সাত্তার স্বর্ণের বারের কথা স্বীকার করে। পরে তার তথ্যের ভিত্তিতে নাহিদুল ইসলামের জুতার মধ্যে স্বর্ণের বার রয়েছে বলে জানতে পারে পুলিশ। দুইজনের কাছ থেকে ১০টি স্বর্ণের বার জব্দ করা হয়। উল্লেখ্য ১০টি বারের মধ্যে ৯টি অখণ্ড বার, ১টি বারের ভেতরে ৬টি ছোট স্বর্ণের বিস্কুট ছিল। এ সময় তাদের ফোনকল চেক করে খোকসা উপজেলার ইউপি সদস্য মো. জহুরুল ইসলামের যোগসূত্র থাকায় তাকেও আটক করা হয়।

স্বর্ণের বারগুলো পার্শ্ববর্তী দেশে পাচারের পরিকল্পনা করা হয় বলে প্রাথমিক ভাবে জানিয়েছে পুলিশ। আসামিদের নামে মামলা দায়ের করে আদালতে প্রেরণ করা হবে। সেই সাথে জব্দকৃত স্বর্ণ বিজ্ঞ আদালতের সিধান্তে হস্তান্তর করা হবে।

এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. সালাহউদ্দিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ( ক্রাইম এন্ড অবস)  মো. রেজাউল করিম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. ইফতেখারুজ্জামান, পাংশা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মাসুদুর রহমান,  জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।


এনএনবিডি ডেস্ক :

মন্তব্য করুন