• , |
  • ঢাকা, বাংলাদেশ ।
সর্বশেষ নিউজ
* স্বাধীনতা সূচকে ২৫ ধাপ পিছিয়ে বাংলাদেশ * রাঙামাটিতে অস্ত্রসহ কেএনএফ‘র ৮ সন্ত্রাসী আটক * বাংলাদেশের বোলিং কোচ হলেন পাকিস্তানের মুশতাক * অনিবন্ধিত অনলাইন পোর্টাল বন্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে: তথ্যপ্রতিমন্ত্রী * বগুড়ায় থানায় হামলা করে পুলিশকে মারপিট, নুরুর ৬ দিনের রিমান্ড * ‘হয়রানির উদ্দেশ্যে নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা করা হয়েছে’ * ‘ডা. জাফরুল্লাহ ছিলেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে সাহসী কণ্ঠস্বর’ * মালয়েশিয়ায় ২ মাস ধরে মর্গে পড়ে আছে প্রবাসীর লাশ * প্রাণ বাাঁচাতে বাংলাদেশে মিয়ানমারের আরো ১২ সেনা * তীব্র দাবদাহে ঢাকায় নামল স্বস্তির বৃষ্টি

কিংবদন্তী সাংবাদিক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ আর নেই

কিংবদন্তী সাংবাদিক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ আর নেই

news

নাম - ছবি : সংগ্রহীত


একুশে পদকপ্রাপ্ত প্রবীণ সাংবাদিক, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি ও নিউজ টুডের সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ আর নেই।

আজ দুপুর দেড়টায় রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন তিনি (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর।

তার ভাই কর্ণেল (অবঃ) জয়নুল আবেদিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

সম্প্রতি তিনি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন। প্রথমে তিনি বাসায় চিকিৎসা নেন। পরে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে গত ১৬ ডিসেম্বর রাতে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর তাকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল।

সাংবাদিকতায় গৌরবময় অবদানের জন্য রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ ১৯৯৩ সালে একুশে পদক লাভ করেন। গত ২১ ডিসেম্বর তিনি বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সদস্য মনোনীত হন।

রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ ‘দ্য ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস’ এবং ‘দ্য নিউজ টুডে’ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন। এছাড়া তিনি চারবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি নির্বাচিত হন।

তিনি অবিভক্ত ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক এবং বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতির দায়িত্বও পালন করেছেন।

রিয়াজউদ্দিন আহমেদের জন্ম ১৯৪৫ সালে নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলার নারান্দী গ্রামে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৭ সালে অর্থনীতিতে এমএ ও ১৯৭২ সালে এলএলবি পাস করেন।

কিছুদিন অধ্যাপনা শেষে ১৯৬৮ সালে তিনি পাকিস্তান অবজারভার পত্রিকায় যোগ দেন। ১৯৭০ সালে তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তান সাংবাদিক ইউনিয়নের কার্যকরী পরিষদের সদস্য ছিলেন।

১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ পাকিস্তান অবজারভারের চাকরি ত্যাগ করে মুক্তিযুদ্ধে সহযোগিতা করেন। স্বাধীনতার পর আবারও অবজারভারে যোগ দেন। সেখানে তিনি ১৯৯০ সালের নভেম্বর পর্যন্ত কাজ করেন।

নিজস্ব প্রতিবেদক

মন্তব্য করুন